Agony Opera
  • Home । হোম
  • Blog । ব্লগ
  • Submit | লেখা পাঠাবার নিয়ম
  • Subscribe। গ্রাহক হোন
  • Home । হোম
  • Blog । ব্লগ
  • Submit | লেখা পাঠাবার নিয়ম
  • Subscribe। গ্রাহক হোন
Search

রমাশঙ্কর  যাদব "বিদ্রোহী" র  কবিতা ।।  জাগরী  ব্যানার্জি

26/8/2018

0 Comments

 
Picture
 রমাশঙ্কর যাদব... ওরফে 'বিদ্রোহী'। হিন্দী-আওয়াধি ভাষার কবি ও রাজনৈতিক কর্মী। জন্ম ১৯৫৭ সালে উত্তর প্রদেশের সুলতানপুরে। পরবর্তীকালে হিন্দি বিভাগে পিএইচডি র জন্য জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। যদিও কখনোই লিখিত থিসিস জমা দেন নি, অথচ আশ্চর্যজনক ভাবে জেএনিইউ ক্যাম্পাসও ছাড়েন নি। সক্রিয়ভাবে বামপন্থী আন্দোলনের সাথে যুক্ত হওয়ার কারণে তাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিতাড়ন করা হয়। অথচ জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সেই ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসেই ছিলেন। ছিলেন ছাত্রদের আন্দোলনের পাশেও। গঙ্গা ধাবার ল্যান্ডস্কেপে দাঁড়িয়ে তার চিৎকার করে কবিতা পাঠ জেএনিউ ক্যাম্পাসের খুব পরিচিত দৃশ্য হয়ে উঠেছিল। পুরোদস্তুর রাজনৈতিক এই কবি কবিতার  লিপিবদ্ধকরণেও বিশ্বাস করতেন না। তিনি শুধুই চেঁচিয়ে কবিতা পাঠ করতেন। লিখিত ভাবে তাঁর যে কটি কবিতা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে তা শুধুমাত্র তাঁর অনুরাগীদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই। তাঁর লেখায় বার বার উঠে এসেছে শ্রেণীবৈষম্য, নারীবাদ প্রভৃতি প্রসঙ্গ। উঠে এসেছে ধর্মীয় মৌলবাদের বিরোধ ও শাসক শ্রেণীর প্রতি অপরিসীম ঘৃণা। প্রকৃত অর্থেই জনসাধারণের এই কবির মৃত্যুও হয় ক্যাম্পাসেই, ২০১৫ সালে একটি ছাত্রবিক্ষোভে অংশগ্রহণ করা কালীন। 


​নারী

কিছু নারী আপন ইচ্ছায় ঝাঁপ দিয়েছেন...ইঁদারায়
পুলিশ রেকর্ড তো তাই লেখা আছে ।
আর কিছু নারী আপন ইচ্ছায় উঠে বসেছিলেন জ্বলন্ত চিতায়
ধর্মপুস্তকে তো সেরকমই লেখা আছে ।

আমি কবি । আমিই করতে পারি । আমিই করব ।
তবে তাড়া কিছু নেই ।

আমি একদিন ধীরেসুস্থে এই পুলিশ আর পুরোহিতদের তলব করব
নারীদের আদালতে ।
আর মধ্যবর্তী সমস্ত বিচারালয় খারিজ করে দেব ।

মেয়ে-লোক আর শিশুদের বিরুদ্ধে শ্রীল শ্রীযুক্তদের যত দাবিদাওয়া
সব তাবৎ নাকচ করে দেব ।
যেসব ফোতো ডিক্রিজারি করে সৈন্যদল আর শাসকেরা পরিষ্কার করে তাদের রাস্তা
সব , সব ঠুঁটো করে দেব।
নিখাউন্তি দুবলা দের থেকে  আইনমাফিক যা যা আদায় করেছে বাহুবলীর দল ,
সব কাগজপত্তর হাপিশ করে দেব ।
আমি বাঁচিয়ে তুলবো সেই সমস্ত মেয়ে-লোক দের যারা স্বেচ্ছায় ইঁদারায় ঝাঁপ দিয়ে
বা চিতায় জ্বলে-পুড়ে মরেছে ।
আমি আবার লিখব ।
তাদের বয়ান ।
লিখব কারণ কোথাও কোন কিছু বাদ পড়ে যেতে পারে তো ?
কোথাও কোন কিছু বাকি রয়ে যেতে পারে তো ?
কোথাও কোন ভুল থেকে যেতে পারে তো ?

কারণ বেশ কিছু মেয়েমানুষ কে আমিও চিনি
যারা নিজের সাত বিঘত আত্মা কে এক বিঘতের উঠোনে সারাজীবন কুঁকড়ে গুঁজে কাটিয়ে দিল ,
একবার উঁকি অব্ধি দিল না বাইরেটায় ।
প্রথম বেরুলো এক্কেবারে মরে গিয়ে ।
বেরুলো তার লাশ আর বেরিয়েই একেবারে মেদিনী মা এর মত ব্যাপ্ত হয়ে গেল দিকে দিকে ।
মেয়েমানুষের লাশ ভু মাতৃকার মত হয় কিনা ।
উন্মুক্ত আকাশের তলায় রাখলেই প্রসারিত হয়ে যায় থানা থেকে আদালত অব্ধি ।


আমি দেখে যাচ্ছি ...অত্যাচারের সব চিহ্ন লোপাট করা হচ্ছে ।
সিন্দুরচন্দনে মাথা লেপে নিয়ে পুরুত আর বড় বড় উপাধিওয়ালারা
বুক ফুলিয়ে জয়ধ্বনি দিচ্ছে রাজার ।



এদিকে রাজা কিন্তু মরে গেছে ঢের দিন হল ,
রানীরা চিতায় ওঠার জন্য তৈরী হচ্ছেন ।।
রানীরা সব মরেটরে গেলে দাসীরা আর কি করে বলুন ?
তাই তারাও মরে টরে যাবার জন্য তৈরী হচ্ছে ।

আমার কিন্তু চাকরানী গুলোর জন্য বেশী চিন্তা হচ্ছে ।
কারণ ওদের সোয়ামি রা সব বেঁচে আছে তার উপর কান্না কাটি করছে খুব
মেয়েদের নিশ্চয়ই ভাল লাগে না , এভাবে আপনজনদের কান্নাকাটি স্বত্বেও তাদের ছেড়ে চলে যেতে , মরে যেতে ?
ওদিকে আবার পুরুষদের একটুও খারাপ টারাপ লাগে না , মেয়েদের কান্নাকাটি সত্ত্বেও তাদের নিকেশ করে দিতে ,
মেরে দিতে ।

মেয়েগুলো কাঁদে আর ব্যাটাছেলেরা মারে
মেয়েগুলো আরও কাঁদে ছেলেরা আরও জোরসে মারে
মেয়েগুলো খুব জোরে কেঁদে উঠলে ছেলেরা এমন মার মারে যে মালগুলো মরে যায় ।

আচ্ছা বলুন দেখি মানুষের ইতিহাসে প্রথম কোন নারী কে জ্যান্ত জ্বালানো হয়েছিল ?
আমিও জানিনা
এটুকু জানি যে সে খুব সম্ভব আমার মা ।
খুব চিন্তা হচ্ছে ভেবে যে মানুষের ইতিহাসে কোন মেয়েটিকে সবচেয়ে শেষে জ্বালানো হবে যার পরে আর কোন নারী কন মেয়েছেলে বেঁচে থাকবে না ?
জানেন না , না ?
আমিও জানিনা । কিন্তু এটুকু জানি যে সে সম্ভবত আমারই দুহিতা ।
আর
অন্তত এইটা তো আমি কোন ভাবেই ঘটতে দিচ্ছি না ।

জন-গন-মন
নিশ্চয়ই মরব একদিন
আর ভারতের ভাগ্য বিধাতাও মরবে।
কিন্তু আমি শুধু চাই
প্রথমে জন গন মন মরুক ।
তারপর ভারত ভাগ্যবিধাতা মরুক ।
তারপর যতীনের খুড়ো মরুক
মানে , বড় বড় সব লোকেরা আগে মরুক ।
তারপর ----আমি মরব , নিশ্চিন্তে ।
বসন্তকালে জঙ্গলে চলে যাব...
যখন ধানে দুধ এসে গেছে ,আমগাছে ধরে গেছে মুকুল
তখন মরব ।
কিম্বা যখন মহুয়া চোঁয়াতে শুরু করবে
কিম্বা যখন বুনো ভাঁটীফুলে দিক দিক ম ম
তখন
নদীর ধারে আমার চিতা পুড়ে পুড়ে সুগন্ধ ছড়াবে ।
বন্ধুবান্ধব জমাটী আড্ডা মারবে বসে বসে । হ্যা হ্যা করবে আর বলবে
"যে  যাই বল কবির মত কবি ছিল এক , এই বিদ্রোহী !
সব ধাড়ী ঢ্যামনাগুলোকে মেরে , তবে গিয়ে মোলো "

বিড়ি খেকো বাঘ
এক্কেবারে ঠিক এক্ষুনিই আমি আপনাদের বলব না
কেন না বললে আপনারা ঘাবড়ে যাবেন
যে , আমার সামনের এই , এই পকেটটায়
একটা বাঘ , ঘুমিয়ে আছে ।

না না , ভয় পাবেন না !
এই বাঘ কে আমি অ্যায়সা ঠান্ডা করে রেখেছি
যে , এখন যদি আপনারা দেখেনও , দেখবেন
আমার সামনের পকেটে একটা বাঘ ঘুমিয়ে আছে কিন্তু আপনারা জানতেও পারছেননা
যে একটা বাঘ , আছে ।
সামনের পকেটে এক আধটা বাঘ পড়ে থাকলে
কবিতা শুনোতে খুব সুবিধা হয় ।
কিন্তু,
একটা কথা বলি ?
আজ আমি আপনাদের মাঝে , বন্ধুজনের মাঝখানে কবিতা শুনাচ্ছি কিনা
তাই আজ আমার পকেটে কেবল একটাই বাঘ ।
কিন্তু যখন ধরুন আমি কবিতা শুনোতে যাই "ওখানে "
মানে , "ওখানে " যেখানে আমার শত্তুর রা থাকে
একলা যাই তো , একার মনের জোরে যাই ।
তাই সেদিন আমার পকেটে একটা না , দুটো বাঘ থাকে ।
আর সেদিন আমি সামনের দিকে দুটো পকেটয়ালা সেই লাল পাঞ্জাবী টা পরি
ওই যে,  যেটা আপনারা খুব পছন্দ করেন !
ঐযে । যেটার সামনেদিকে দুটো পকেট আছে !
আমি কবিতা পড়ে যাই ...
আর আমার বাঘ দুটো , ঘুমোয় না । জেগে থাকে ।
জেগে থাকে আর বিড়ি টানে
বিড়ি টানে আর ধোঁয়ার চক্কর ছাড়তে থাকে ...।

নতুন ধরনের কৃষিকাজ
আমি চাষি
আকাশের গায়ে ধান রুইছি ।
লোকজন বলছে " দূর পাগল !
আকাশে কেউ ধান রোয় ?
আকাশে ধান হতেই পারেনা "
আমি বলি "কেন রে খ্যাপা !
ঈশ্বর যদি মাটিতে এরম গেঁড়ে বসতে পারে
তাইলে আকাশে ধান হবেনে কেন ?
তাইলে আকাশেও ধান হবে । আর ,
এখন তো এ দুটোর একটা আমি হইয়েই ছাড়বো
হয় মাটী থেকে ভগবান কে উপড়ে দেব ,
নয়তো ধান রুয়ে দেবো আকাশের গায়ে ।

আমার দিদিমা
ছড়ার মত গল্প তবে
এ সবকিছুই সত্যি হবে ।
মায়ের মতই এই ভুবনের পেটের মধ্যে স্বপ্নে ডুবে
সবাইকারই মা রা ছিলো
তাই আমাদের দাদী হল
এই পৃথিবী
এই পৃথিবী
এই পৃথিবী


দিদিমার সামনে দিদিমাসির গপ্প ? ও ভালো দেখায় না ।
কিন্তু তাও বলি , আমার খুব মনে পড়ে আমার দিদা কে ।
আপনাদেরও নিশ্চয়ই মনে আসে ! যার যার দিদিমা কে ! দিদিমা রা
একটা অন্ধকার ছোট্ট ঘরে দিনরাত জ্বলছেন একখান পিদ্দুমের মতন
সুদ্ধু আমাদের কথা ভেবেভেবে ।

আমার দিদিমাকে আমার মনে পড়ে অনেকটা এইরকম বুঝলেন ...
যেরকম খড়ের পোয়ালে মেঠো চড়ুই এর ঝাঁক বসে থাকে ।
আর আমার দিদিমার চোখ ...এই মাঝ রাত্তিরেও
ঊথাল পাথাল সমুদ্দুরের মত ঢেউতোলা ওই দু চোখে আমি আজো আপাদমস্তক ডুবে আছি রে !
আর সেই চোখের কোলে লাগানো কাজল ...
যেন দিগন্তরেখার উপরে মেঘ করে এলো ! ঝড়ের মেঘ ।
আর আমার দিদিমার নাক ?
সেতো নাক নয় রে ভাই পিসার মিনারটি ! এমনি খাড়াই !
আর ঠোঁট ? সে কথা না তোলাই ভাল  কারণ
সে ঠোঁট তো ঠোঁট না  যেন আসমানের তারা !
বুড়ি যখন চিল্লিয়ে ধমকাতো কাউকে ,
মনে হত মাটির মধ্যে পিত্থিমির ইঞ্জিনখানা ধকধকাচ্ছে !
আঁচে আকাশের লোহা গলে যাচ্ছে  আলো আলো হয়ে ,
সূর্য তেতে উঠছে ,
দিন চড়ছে উনুনের মত
আর , রাতে ?
রাতে কম্প দিয়ে জ্বর আসছে তাড়সে , এমনি সে চিৎকার !
আর গলা ? দ্বিতীয়ার চাঁদের মত
বোঝাই যেতো না বুড়ির গলা আছে না নেই ?
চাঁদির হাঁসুলীতে গলাটা আটকে আছে না চাঁদির হাঁসুলিটাই আটকে আছে গলাতে ?
উপরওয়ালা যেন সমুদ্দুরের উপরে একটা সেতু বেঁধে দিয়েছেন !


আর আমার দিদিমার চেহারা !
তার কথা কি আর বলবো
আর্মেনিয়া দেশের মাটিপাথরের মত সে চেহারাখান ।
পামীর পাহাড়ের মত সমান পিঠ খানা সামনে ঝুঁকিয়ে দিদা যখন মাটি থেকে কিছু মিছু কোড়াতো
মনে হত ককেশাস এর দীর্ঘ পর্বতমালা ছায়া ফেলেছে বল্কান ঝিলের জলে ।
একদম বাচ্ছা এস্কিমোদের মত দেখতে ছিল দিদাকে !
উঠোন ছেড়ে যখন পথে নামতো মনে হত
হিমালয় ছেড়ে এই প্রথমবার কল কলিয়ে মা গঙ্গা নেমে আসছে শুকনো জমিতে ।
আর ভিজে উঠছে চারপাশ ।
একটা,  একটা আদিম নিরন্তর স্রোত
অনাদি থেকে অনন্তের দিকে উন্মুখ যাত্রা শুরু করেছে যেন ।

মাথায় দুধের কলসি নিয়ে হাত দুলিয়ে দুলিয়ে এমন হাঁটত
যেন সমস্ত জগতটা কে মাথায় তুলে নিয়ে অবলীলায় চলে যাচ্ছে কোথাও একটা !
খালি মনে হত জিগাই , মনে হত প্রশ্ন করি যে
ও বুড়ি ! তুই আসলে  কে রে?
তুই , কি রে আসলে ?
তুই কি মানুষ না মানুষের গাছ বল তো ?

গাছই ছিলো জানেন ! আমার দিদিমা ! মানব সভ্যতার পরম বৃক্ষটি ছিল সে
আমি যার একটা টুলটুলে পাতা মাত্তর ।
এ নারী মহেঞ্জদারোর সেই স্নানাগারে গা ধুয়ে নিয়ে
ভেজা শাড়ি মেলে দিত একেবারে উপরের ধাপটায় ।
এক দিন ওইখানেই চাবির গোছাটাও হারিয়ে গিয়েছিলো তেনার !
সে কি গরুখোঁজা টাই না খোঁজা !
আমার দিদিমা , আমি দেখছি আমার দিদিমা
যেন হিমালয়ের পাহাড় গুলোকে জাঁতা বানিয়ে ছাতু কুটছে ! হ্যাঁ !
আর এভারেস্ট এর চুড়োয় খুঁটো বেঁধে রেখেছে আমাদের ধলি গাইটাকে ।
আমি ফুর্তিতে নেচেকুঁদে সারা হচ্ছি , চেঁচিয়ে দিদাকে ডাক দিতে যাচ্ছি , মুখ খুলছি আর দেখছি আমার গহ্বর নিঃশব্দ , শুকনো ।
দেখতে পাচ্ছি নৈঃশব্দের এক হড়কা বানে ভেসে চলেছে আমার দিদা
আমি আঁকড়ে ধরতে চাইছি
ধত্তে পাচ্ছিনে
আমি চিল্লিয়ে ডাকতে চাইছি
ডাকতে পাচ্ছিনে !
আর আমার সমস্ত শরীর ..এই সমুচা রক্ত মাংশ হাড় আর তুচ্ছ চিন্তাভাবনা সহ শরীরটা
থরথর করে কাঁপছে একটা টুলটুলে পাতার মতন
যেটা এখন এই  গাছটা থেকে খসি খসি কচ্ছে
যেটা যে কোন সময় এই গাছটা থেকে পড়বে কি মরবে ।

মহেঞ্জোদারো
...অতঃপর ইত্যাকার ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মানুষের হাড়
যেকোন দলের হতে পারে ।
রোমান দাসেদের হতে পারে
হতে পারে গ্রাম বাংলার তাঁতীদের
কিম্বা ভিয়েতনাম বা ফিলিস্তিনের বাচ্ছাদেরও হতে পারে ।
সাম্রাজ্য মানে তো সাম্রাজ্যই ! তাই না ?
তা সে রোমান সাম্রাজ্য হোক বা ব্রিটিশ সাম্রাজ্য...
বা , হালের অত্যাধুনিক মার্কিনী ব্যাপার ।
সাম্রাজ্য মানে সাম্রাজ্যই মানে.... যাদের কাজ সেই একই ...মানে ,
সেই একি পাহাড়ে , মালভূমি প্রান্তরে
নদী উপত্যকা জুড়ে , কিম্বা সাগরের তীরে তীরে...
কেবল মানুষের হাড় ছড়িয়ে যাওয়া
কেবল , মানুষের রক্ত ছিটিয়ে যাওয়া !
0 Comments



Leave a Reply.

    Archives

    February 2021
    December 2020
    November 2020
    September 2020
    August 2019
    June 2019
    April 2019
    February 2019
    December 2018
    October 2018
    August 2018

Proudly powered by Weebly
  • Home । হোম
  • Blog । ব্লগ
  • Submit | লেখা পাঠাবার নিয়ম
  • Subscribe। গ্রাহক হোন