Agony Opera
  • Home । হোম
  • Blog । ব্লগ
  • Submit | লেখা পাঠাবার নিয়ম
  • Subscribe। গ্রাহক হোন
  • Home । হোম
  • Blog । ব্লগ
  • Submit | লেখা পাঠাবার নিয়ম
  • Subscribe। গ্রাহক হোন
Search

আচ্ছে   দিন  কোয়াট্রেট ।। হিয়া   মুখোপাধ্যায়

11/4/2019

1 Comment

 
Picture

সমকাল এসো...
এই ডিস্টোপিয়াগন্ধী বিকেলে শুধু তোমারই জন্য টাঙিয়েছি এই রুহ-শামিয়ানা। পাঁজরের খাঁজ থেকে বল্গাহীন ভাবে তুলে আনছি জহর ও যৌথ যন্ত্রণালিপি।
সমকাল এসো...
আমাদের কাহিনী নেই। কৃষ্টি নেই। কাব্যপ্রতিভাও। শুধু এই নির্বাক স্থিতাবস্থায় শ্বাসরোধী চিৎকার আছে। অশ্রুত। অব্যক্ত। অসাংবিধানিক। তাকে কি শিল্প বলা চলে?
সমকাল এসো....
যা আমি লিখছি তা আমার হয়ে আমার পূর্বজদের প্রেত লিখে দিচ্ছে। যা আমি লিখছি তা আমার হয়ে আমার অনাগত সন্তানেরা লিখে দিচ্ছে। ইতিহাসের ছিলায় টানটান ফলার মত আমি লিখে রাখতে চাইছি যুক্তিগ্রাহ্যতার কথা। লিখে রাখছি সমব্যথা, সহমর্মিতা ও নিদারুণ অথর্বতা জনিত স্নায়বিক অপরাধবোধ। মার খেতে খেতে মরে যাওয়ার ঠিক আগের মুহূর্ত পর্যন্ত ইতস্তত শব্দ উগড়ে দিচ্ছি প্রানপণ। কবিতা নয়...কবিতা নয়...আসলে রাজনীতি লিখছি আমি। নদীমাতৃক এই সভ্যতার মাটি খুঁড়ে জ্বলন্ত অঙ্গারের মত আমি তুলে আনছি আমার লাঞ্ছিত মাতৃজঠর... ছিন্নভিন্ন যোনি।
তুলে আনছি ইশক ও ইনতিফাদা....রক্তের চ্যাটচ্যাটে দাগের মত আমার  স্বদেশ...আমার ভারতবর্ষ।
সমকাল এসো...ডুব দাও।


১.
পরিযায়ী পালকের মত উড়ে এসেছো এই মাটিতে এই হারেম ও হাহাকারের দেশে এখন স্বাতী নিদ্রিত আর সূর্য নিজেরই ছাই মেখে  অস্তে গ্যাছে দেওয়ালে দেওয়ালে যারা উদ্ধত ধর্মচিহ্ন এঁকে রাখছে তারা বস্তুত তোমার কেউ নয় সময় ও সুযোগ পেলে তারা তোমার দুই পা ফাঁক করে সাবোটাজ করে নেবে স্বাধীনতার সবরকম বিপজ্জনক বোধ শান্ত হও রজনী ধিমে ত্রিশূলের ডগার মত স্নিগ্ধ হও ইট ওয়াজ ওনলি ডার্টি পলিটিকস ইট ওয়াজ ওনলি আ সিলি গেম এই কোহলগন্ধী সন্ধ্যে অচিরেই তোমার কন্ঠনালী চিরে উপড়ে আনতে পারে সাবেক প্রশ্নচিহ্নসমূহ জায়নামাজ ও নতমুখ সন্ধ্যারতির উপমহাদেশ এখন মৃত তার পরিবর্তে আস্তে আস্তে জন্ম নিচ্ছে বিরাট হিন্দু সভ্যতা আহিস্তা পা ফেলো সাবধানে এই ধুম্রগন্ধী বিকেলের আস্ফালনসমূহের মধ্যে কোথাও তোমার মাতৃভাষা নেই মনে রেখো স্বাতী নিদ্রিত পরিবর্তে দিগন্তব্যাপী ফুটে উঠছে যুগপুরুষের ছাপান্ন ইঞ্চির ছাতি কে ও কাহারা প্রতিটি দেওয়ালে দেওয়ালে পরিচয়জ্ঞাপক চিহ্ন এঁকে রাখছে দরজা থেকে দরজায় পাচার হয়ে যাচ্ছে শান্তিমঙ্গল মুর্দাফরাসের ফর্দ ভারী হচ্ছে লাশগুলো কেঁপে উঠছে লাশগুলো ফুলে ফেঁপে অভিমানে ঢোল হয়ে উঠছে কিঁউকি রাম লাল্লা হাম আয়েঙ্গে অউর মন্দির ওয়াহি বানায়েঙ্গে মৃদু তবসুমে তুমি এই নয়া ফতোয়াকে উদ্‌যাপন করো সমস্ত শরীর ও মনন দিয়ে যেহেতু মসৃণভাবে তুমি সে নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছো রাষ্ট্র রাজাধিরাজ রাষ্ট্র আমাদের মাই বাপ কোনো মাই কা লাল তার বিরূদ্ধে প্রশ্ন তুলতে পারে না আমাদের বাঁধা তমসুকে আমরা দাসখত লিখে দিয়েছি হাসো খেলো আবীর ও আশনাই চমকিয়ে খিলখিল করে ওঠো মনে রাখো দ্য ভিলেজ ইজ আউট আর লিঞ্চিং মবের ভীড়ে কদাপি তুমি কোনো মানুষ দেখতে পাবে না শুধু মাড়ি ও ছররার মত সারিবদ্ধ দাঁত শুধু হাইল আওয়ার লিডার ও তদসহ ক্রমিক উল্লাসধ্বনি রিমেম্বার রিমেম্বার দ্য সিক্সথ অফ ডিসেম্বর রিমেম্বার টু থাউজ্যান্ড অ্যান্ড টু আর অবনত হও অবনত হও অবনত হও এই যৌথ দোজখ আমরা সমবেত ভাবে অর্জন করেছি ও শেষমুহূর্ত পর্যন্ত আমরা একে রক্ষা করবো ইতিহাসের কবরে কি টিউলিপ ফুটেছে প্রিয়তমা ইতনা অউকাত কাঁহা যে আমরা ইতিহাসের সর্বগ্রাসী জুনুনকে স্পর্শ করবো শুধু প্রশ্নাতীত ভাবে টিকে যেতে পারি আমরা বিদ্যুৎ ও বিষাদে টিঁকে যেতে পারি জলপাই ও গেরুয়া ও গণিকার মত গাঢ় লালে চোখ বুজে উচ্চারণ করে যেতে পারি আইন ফোল্‌ক আইন রাইখ আইন ফ্যুহ্‌রার যতক্ষণ না তা রক্তে ও কোষসমষ্টিতে দ্রবীভূত হচ্ছে ইতিহাসের কবরে ইতস্তত ইনকিলাবের মত কেউ আজো বিলাপের স্বরে গাইছে নাথো নসলো কে বাটওয়ারে ঝুট কাহায়ে তেরে দ্বারে আর পরিযায়ী পালকের মত আমরা সম্মতিক্রমে সেই স্বর অগ্রাহ্য করছি আর পরিযায়ী পালকের মত আমরা সম্মতিক্রমে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছি কেননা এই হারেম ও হাহাকারের দেশে স্বাতী নিদ্রিত আর সূর্য নিজেরই ছাই মেখে অস্তে গ্যাছে

২.
ঝিলম ঝিলম তুমি কোথা হইতে আসিয়াছো
উত্তরে রুখসার হিস্‌ হিস্‌ হেসে ওঠে উত্তরে পশমিনা রোদে ভেসে যায় একপাটি রক্তাক্ত দস্তানা আজ তবে গাঢ় হোক মৌষলপর্বের রাত এমন রাতের জন্য নির্বিচারে খুন হওয়া যায় এমন রাতের জন্য নেবুলাস পোলারয়েডে জ্বল জ্বল করে জেগে থাকা যায় অস্বস্তিজনক উপগ্রহের মত আরো এক সহস্রকাল ঝিলম ঝিলম এই রক্তস্নাত উপত্যকা থেকে বহু দূরে এই ইন্সার্জেন্সি কাউন্টার ইন্সার্জেন্সির চিরাবর্তিত আলেখ্যর বিপ্রতীপে আমাদের নির্লিপ্তি ঘন হয়ে এসেছে বাইরে তুমুল বরফ বাইরে তুমুল কার্ফিউ আর অনির্দিষ্ট কালের জন্য সে অন্ধকারের মাশুক হারিয়ে গ্যাছে রুখসারের ইবাদতে আমাদের শীতঘুম মিশ খেয়ে যায় ইট হ্যাপেনস ওনলি ইন ইন্ডিয়া ঝিলম ঝিলম দ্যাখো এই দীগন্তবিস্তৃত চরাচরব্যাপী ভূখন্ড মুখ হাঁ করছে জিভ নড়ে উঠছে টাকরায়  কিলবিল করে উঠছে যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত ইউ আর আইদার উইথ আস অর উইথ দেম বরখুরদার রুখসারের ইনসমনিয়ার মানচিত্রে কাঁটাতার গজিয়ে উঠছে গজিয়ে উঠছে অক্ষৌহিণী চেকপোস্ট আর অসহ্য পোলারয়েড বুকে চেপে দ্যাট ড্যামড বিচ একের পর এক পরমকরুণাময় ইন্টারোগেশন সেন্টার পেরিয়ে যাচ্ছে তো যাচ্ছেই রুখসারের হিজাবে রোদ্দুরের ছিটে এসে লাগে দগদগে ঘায়ের মত আমরা লালন করে চলি মেষপালকের স্বর্গোদ্যান টুরিস্ট বাসের মত ঘুরপাক খেতে খেতে আমরা গায়েগতরে বেড়ে উঠি তোকে আমরা কী দিই নি রে হারামজাদী জিভ টেনে ছিঁড়ে নিতে হয় কাফেরের ঝিলম ঝিলম ওয়াই আর ইউ সো ফাকিং সাইলেন্ট শুধু আর্মি বুটের শব্দ শুধু ফিসফিস অসহায় নাশকতা শুধু বুলেটিনে বুলেটিনে বিধ্বস্ত বেপর্দা ওয়াদি আরেকটি কাস্টডিয়াল মৃত্যু অথবা নিরুদ্দেশ সম্পর্কে ঘোষনা আরেকটি চিড় খাওয়ার শব্দ আর ট্যুর ম্যানেজার বিগলিত হেসে এগিয়ে দেয় ধূমায়িত কাওয়া ট্যুর ম্যানেজার বিগতজন্মে রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন নিশ্চিতভাবে ফট্ফ‌ট্‌ আমাদের শাটারগুলো নড়তে থাকে অতর্কিতে রুখসারের বেগুনাহ্‌ দুই চোখ সুর্মা দেওয়া টানাটানা দুই রাষ্ট্রদ্রোহী চোখ পোয়াতি মরালের মত তিরতির কাঁপতে থাকে তুখোর এক্সোটিকা আমাদের শিরার ভিতরে দপদপ করে ওঠে অকস্মাৎ মনে পড়ে আমাদের আগস্ট ছিল অকস্মাৎ বোধ হয় ইউ আর আইদার উইথ আস অর ইউথ দেম বলো বলো বলো ভালো আছো বোল রেন্ডি ভারতমাতা কী জয় বোল শালি হামিন অস্তো হামিন অস্তো হামিন অস্তো আর ঝিলম ঝিলম তুমি বরাবরের মত নির্বিবাদী আওয়াতের মত বহতী এক তওয়াইফ্‌ মাত্র তুমি আগ্রাসী মাগীর মত সবটুকু গ্রহণ করেছো রক্ত লাশ এমনকী অভিশপ্ত সেই পোলারয়েড আর রুখসার দ্য ব্লেসেড রুখসার দ্য বিস্ট ফুটিফাটা ঠোঁটে কী বলে উঠতে চায় ওর কষ বেয়ে গড়িয়ে আসা রক্ত দেশদ্রোহী ওর বেয়নেটে উপড়ে নেওয়া চোখ নিশ্চিত দেশদ্রোহী আমাদের ভাঁড়ে ভাঁড়ে কাওয়া মৃদু হয়ে আসে জোজিলা পাস পেরিয়ে উত্তেজক টুরিস্ট বাস ঘুরে যায় আরো আরো উত্তরের দিকে আমাদের মা কে মনে পড়ে ধর্মবোধ মনে পড়ে সার্বভৌমত্ব মনে পড়ে বেঁহুশ রুখসারের দেহ পিষে দিতে দিতে কার জানি জানাজা বেরোয় আর পতাকা পতপত ওড়ে আর পতাকা পতপত ওড়ে

৩.
ক্রন্দসী আয়াতের মত দিকচক্রবাল অভিভূত করে জেগে ওঠে অ্যাঙ্করধ্বনি এসো এসো সুসময় এসো অস্ফুট হিপনোটিজম আমার করোটিগুলো তোমরা ঘষেমেজে চকচকে করে দাও ওগো দৈব তার্কিক ওগো স্নিগ্ধ টেলিভিশন গেস্টাপো এসো এসো আমার রক্তে হিল্লোল তোলো মতিস্থির করে আমার অস্থিগুলোকে শান্ত করে আনো বলো বলো দ্য নেশন ওয়ান্টস টু নো ঠিক ততটুকু যতটুকু প্রশ্নাধিকার তোমরা অবিসংবাদিত ভাবে আমাদের করুণা করছো ঠিক যতটুকু পায়ের নীচে দাঁড়ানোর মাটি তোমরা অবিসংবাদিত ভাবে আমাদের করুণা করছো আমাদের অস্তিত্বের ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে ছড়িয়ে পড়ুক গৈরিক ইনডক্ট্রিনেশন আমরা হাসি খেলি হাততালি দিতে দিতে উত্তেজিত হিসি করে ফেলি নমো নমো নমো শিষ দিতে দিতে তোমাদের স্প্রিং গুলো স্ক্রীন থেকে ছিটকে এসে সটান গেঁথে যাক আমাদের গ্রে ম্যাটারে আওয়ার লেডি অফ জাস্টিস শাহেনশাহ্‌-এ-হিন্দুস্তান আমরা বিনা প্রশ্নে তোমার সবটুক বিশ্বাস করবো আমরা বিনা উচ্চারণে তোমার সবটুকু বিশ্বাস করবো প্রেমিকের মত প্রাইম টাইমে তুমি আমার মাথার মধ্যে জেগে উঠে দিকনির্দেশ করো বলো কোনটা আমার দেশ কোনটা আমার ধর্ম কোন দেশদ্রোহীর কোঁচরে রাখা আছে কতটুকু নিষিদ্ধ মাংসের টুকরো স্বাধীন এ ভূখন্ডে প্রেমভাবে কতটুকু শ্বাস নেওয়া জায়েজ ওয়াই ইজ জেএনইউ সাইলেন্ট টুনাইট প্রশ্ন করো জনপ্রজাতান্ত্রিক মাই ফুট ব্রেকিং নিউজের ছিটছিটে রক্তে আমার স্ক্রীন ভেসে যাক আমার নেশা বাড়ুক দ্য নেশন সিরিয়াসলি ওয়ান্টস টু নো হাউ মেনি টাইমস ক্যান আ ম্যান টার্ন হিজ হেড অ্যান্ড প্রিটেন্ড দ্যাট হি জাস্ট ডাজন্ট সি চোপ্‌ বেতমিজ ক্যানোনা সিয়াচেনে জওয়ানরা মরছে ওহ অরগ্যাসমিক নিউজ রিল আমাকে সুতোয় টাঙিয়ে তুমি শূন্যে দোলাও আর কানের ভিতর লুলাবাই এর মত ফিসফিস করে যাও বিকজ আই সেড সো আমি ঘুমিয়ে পড়ছি আমি হাল্কা হয়ে যাচ্ছি হ্যালো হ্যালো অ্যাঙ্কর আপনি শুনতে পাচ্ছেন আমি সর্বান্ত সমর্পণে প্রস্তুত আমার আর কিচ্ছুতে কিছু এসে যায় না দীর্ঘায়িত এই গ্লিচে আমি ভেসে যাচ্ছি ভেসে যাচ্ছি ভেসে যাচ্ছি আমি বুঝতে পারছি এই নিষ্পাপ ঘুমই আদতে আচ্ছে দিন আর দ্য নেশন ওয়ান্টস টু নো দ্য স্টোরি ফ্রম দ্য ফ্রন্ট হা হা হা সিলি বয় হাউ অ্যাবাউট ফাক নেশন অ্যান্ড ফাক ইউ সূত্রোকে মুতাবিক দ্য নেশন হ্যাজ ডায়েড টুনাইট

৪.
নুর-এ-খুদা নুর-এ খুদা আমাদের সন্ততিরা য্যানো বেঁচে বর্তে থাকে আমাদের সন্ততিরা য্যানো প্রেমে ও শস্যে বড় হয়ে ওঠে আহা ওদের ভাতের থালায় উঠে আসুক মণ্ড মণ্ড স্নেহ আর ওদের ঘুম হোক স্বপ্ন হোক নিয়মগিরি থেকে উঠে আসুক আশমানী কেন্দারার ঘুমপাড়ানি স্বর ওদের দেয়ালায় খেলুক অরণ্যের অধিকার নুর-এ-খুদা নুর-এ-খুদা ওরা টলোমলো পায়ে উজ্জ্বল মুক্তির মত মিছিলে পৌছোক বিদর্ভ থেকে খাম্মাম অব্দি হেঁটে চলা মিছিলের ফুটিফাটা পা আর থ্যাঁতলানো মাংসপিণ্ডকে ওরা মা বলে চিনুক তেলেঙ্গানায় ওরা নির্ভুলভাবে চিনে নিক কে শত্রু লাঙল আর কাস্তেকে ওরা বাবা বলে চিহ্নিত করুক কার্পাস ক্ষেতের বুকে ওরা জিভের লবণ দিয়ে মুছে দিক বিগতজন্মের প্রতিটি আত্মহত্যার দুর্বিষহ স্মৃতি নুর-এ-খুদা নুর-এ খুদা ওরা টলটলে শুশ্রুষা হয়ে নেমে আসুক সিলিকোসিস আক্রান্ত খাদান শ্রমিকের কালচে হয়ে আসা কলিজায় ওদের হাসি ও হুররার কম্পন  স্ফুলিঙ্গের মত সারিয়ে তুলুক জাদুগোড়ার তেজষ্ক্রিয় মাটি দারিদ্ররেখা ও অভুক্তির এ দেশে বৃষ্টি নামুক বৃষ্টি নামুক বৃষ্টি নামুক নুর-এ-খুদা খাক হয়ে যাওয়া অরণ্য ফের সবুজ হোক রেড করিডোর জুড়ে বেজে উঠুক ধামসা মাদল কুনাম ও পোসপোরার একপক্ষকাল ধরে জেগে থাকা অনিদ্রাগ্রস্ত চোখগুলোয় শান্তি আসুক নুর-এ-খুদা নুর-এ-খুদা আমাদের সন্ততিরা বড় হোক বড় হোক আশিকি আর এহতেজাজ ওদের লালন করুক মাজার-এ-গালিব আর যন্তর মন্তরের দখল নিয়ে ওরা সারা রাত নাচুক উন্মাদের মত হাওয়ায় তখন বেঝিঝক বেতমিজ আস্কারা হাওয়ায় তখন সারে জাঁহাকে মজদুরো উঠো কে ওয়াক্ত আয়া ইন্ডিয়া গেটে তখন রুখোসুখো মানুষের তুমুল জুলুস আর লাল কেল্লায় উড়ছে লাল পতাকা তামাম হিন্দুস্তান তখন ফেটে পড়ছে মুক্তির উৎসবে নুর-এ-খুদা নুর-এ-খুদা আমাদের অক্ষমতার বিপরীতে আমাদের সন্ততিরা ঝলমল করে উঠুক আমাদের অক্ষমতার বিপরীতে আমাদের সন্ততিরা হুল্লোড় করে উঠুক আমাদের অক্ষমতার বিপরীতে আমাদের সন্ততিরা শেষপর্যন্ত শেষপর্যন্ত আজাদী পাক
​​
1 Comment
SOUMANA DASGUPTA
12/4/2019 19:19:30

ভীষণ ভালো লিখেছিস। পড়ে ভেতরে কেমন একটা অস্থিরতা কাজ করছে।

Reply



Leave a Reply.

    Archives

    February 2021
    December 2020
    November 2020
    September 2020
    August 2019
    June 2019
    April 2019
    February 2019
    December 2018
    October 2018
    August 2018

Proudly powered by Weebly
  • Home । হোম
  • Blog । ব্লগ
  • Submit | লেখা পাঠাবার নিয়ম
  • Subscribe। গ্রাহক হোন